সোহরাব হোসেন। একসময় কাজ করতেন প্রথম আলোর কসবা প্রতিনিধি হিসেবে। কিছু দিন আগে যোগদান করেহে যমুনা গ্রুপের দৈনিক যুগান্তরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি হিসেবে। এই সোহরাবের বিরুদ্ধে ব্যাপক চাঁদাবাজির অভিযোগ আছে। উপজেলা শহরে থাকলেও ঢাকায় দুটি ফ্ল্যাট, কসবা শহরে মার্কেট ও নামে-বেনামে আরও সম্পদের বিষয় নীশ্চিত করেছেন কসবা ও ঢাকায় কর্মরত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একাধিক সাংবাদিক। এক উপজেলার প্রতিনিধি হলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লার বিভিন্ন উপজেলায় চাঁদাবাজি করতেন সোহরাব বলে অভিযোগ করেছেন একাধিক সংবাদকর্মী। আমরা আমাদের সূত্রে যখন লোকাল সাংবাদিকদের সাথে কথা বলি, তারাও নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই বিষয়গুলো নিশ্চিত করেন। অভিযোগ ওঠে যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলমকে এক লাখ টাকা দিয়ে এই পদ সোহরাব বাগিয়েছেন। এ বিষয়ে বাংলাদেশ মিডিয়া মনিটর কথা বলে দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলমের সাথে। টাকা নেয়ার বিষয়টি পুরপুরি অস্বীকার করে তিনি বলেন, ও আমার কোনদিনই পরিচিত না । কখনও দেখাও হয় নাই কথাও হয় নাই । ৩ মাস আগে সে যোগ দেয়। প্রতিনিধি নিয়োগের সময় তার অতীত চেক করা হয় কিনা কিংবা এই প্রতিনিধির চেক করা হয়েছে কিনা এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাইফুল আলম আমাদের টেক্সট সিন করলেও কোন উত্তর দেননি। এদিকে মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন পাক্ষিক সালদা নামে একটি লোকাল পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশকও।